Monday, January 12, 2015

নারীর হেলথ স্ক্রিনিং

আসসালামু আলাইকুম।কেমন আছেন সবাই? আশা করি ভালই আছেন।  ভাল আছেন নিশ্চই। ভাল থাকুন ভাল থাকাই ভাল। আলহামদুলিল্লাহ আমি ভাল আছি। খুব সহজেই ও স্বল্প ব্যয়ে স্বাস্থ্য পরীক্ষা অর্থাৎ হেলথ স্ক্রিনিং করে একজন নারী মারাত্মক ঝুঁকিপূর্ণ কিছু রোগ- যেমন ক্যানসার, উচ্চ রক্তচাপ, গ্লুকোমা, অস্টিওপোরোসিস, ডায়াবেটিস ইত্যাদি র্নিণয় ও প্রতিরোধের মাধ্যমে সুস্থ-স্বাভাবিক জীবন যাপন করতে পরেন।


ব্রেস্ট ক্যানসার

অন্যান্য ক্যানসারের মতোই প্রাথমিক পর্যায়ে ব্রেস্ট ক্যানসার নিরূপণ খুব জরুরি। ম্যামোগ্রাম নামের
অত্যাধুনিক এই এক্সরেই হচ্ছে প্রাথমিক পর্যায়ে ব্রেস্ট ক্যানসার নিরূপণের সবচেয়ে কার্যকর ও আদর্শ পদ্ধতি।

রোগের একেবারে শুরুতে যখন কোনো নারী স্তনের ভেতরে চাকা ভাব কিংবা ব্যথা অনুভব বা স্তনবৃন্তের আকৃতিতে পরিবর্তন লক্ষ করেন না, তখনো ম্যামোগ্রাম রোগ শনাক্ত করতে পারে। চল্লিশোর্ধ যেকোনো নারীরই উচিত বছরে অন্তত একবার ম্যামোগ্রাম করা এবং বিশেষজ্ঞের মতামত নেওয়া।

স্তনের ব্যথা বা কোনো ধরনের অস্বস্তিবোধ অবহেলার বিষয় নয়। কখনো কখনো লক্ষণের ওপর ভিত্তি করে চিকিৎসকেরা ব্রেস্ট ক্যানসার নির্ণয়ে আল্ট্রাসনোগ্রাফি ও সাধারণ এক্স-রের নির্দেশনা দেন।


সারভাইক্যাল ক্যানসার

আমাদের দেশে সারভাইক্যাল বা জরায়ুমুখের ক্যানসার নারীর কাছে চরম ঘাতক হিসেবে চিহ্নিত। সাধারণত জরায়ুমুখে এটি হয়ে থাকে, যা যোনিনালীর মাঝামাঝি পর্যন্ত বিস্তৃত হয়। নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা বা হেলথ স্ক্রিনিংয়ে সারভাইক্যার ক্যানসারের প্রাথমিক অবস্থা চিহ্নিত করা যায়।

এ সময় চিকিৎসা নিলে পুরো সুস্থ হয়ে ওঠাও সম্ভব। এছাড়া হেলথ স্ক্রিনিংয়ে শনাক্ত করা যায় ক্যানসারের পূর্ববর্তী ধাপ ও জরায়ুমুখের অস্বাভাবিক কোষকলা। ফলে ক্যানসারে রূপান্তরিত হওয়ার আগেই সার্জারির মাধ্যমে তা অপসারণ করা যায়।

সারভাইক্যাল ক্যানসার নির্ণয়ে চিকিৎসকেরা ভিআইএ (অ্যাসিটিক অ্যাসিড ব্যবহারের মাধ্যমে জরায়ুমুখের পরীক্ষা, যা সরকারিভাবে বিনামূল্যে দেওযা হয়) এবং প্যাপ স্মিয়ায় স্ক্রিনিং টেস্টের নির্দেশনা দেন। প্রত্যেক নারীর বয়োপ্রাপ্তি বা সন্তান জন্ম দেওয়ার বয়স হলেই এ ধরনের পরীক্ষা করানো প্রয়োজন।

এই ক্যানসার প্রতিরোধে বাড়তি সুরা হিসেবে নেওযা যেতে পারে এফডিএ স্বীকৃত ভ্যাকসিন; যা সারভাইক্যাল ক্যানসারের জন্য দায়ী হিউম্যান পেপিলোমা ভাইরাস (এইচপিভি) -এর বিরুদ্ধে শক্তিশালী প্রতিরোধ গড়ে তোলে।


কোলোরেক্টাল ক্যানসার

বেশির ভাগ সময় বৃহদন্ত বা কোলনের ভেতরের অংশের কোনো অস্বাভাবিক বৃদ্ধি বা পলিপই পরে কোলন ক্যানসারে রূপান্তরিত হয়। এটি নিরূপণে কোলোনোস্কোপিই হচ্ছে সাধারণ ও বহুল ব্যবহৃত পরীক্ষা। এতে কোলনে একটি ক্যামেরাযুক্ত নমনীয় ডিউব ঢুকিয়ে ভেতরের দৃশ্যমান অংশ পর্যবেক্ষণ করা হয়।

পরীক্ষা চলাকালে পলিপের উপস্থিতি ধরা পড়লে তাও অপসারণ করা হয়। এরকম আরেকটি পরীক্ষা হলো সিগময়ডস্কোপি, যার মাধ্যমে কোলনের নিচের অংশের ভেতরের দিক পর্যবেক্ষণ করা হয়। কোলন ক্যানসারের ঝুঁকি আছে এমন নারীর সাধারণত ৫০ বছরের পর থেকে কোলোনোস্কোপি করা উচিত।


অস্টিওপোরোসিস
অস্টেওপোরোসিস হচ্ছে সেই রোগ, যা হাড় দুর্বল ও ভঙ্গুর করে তোলে। সাধারণত মেয়েদের মেনোপজ বা রজ:নিবৃত্তির পর এই রোগ হয়ে থাকে। ডিএক্সএ (ডুয়েল এনার্জি এক্স-রে) পরীক্ষার মাধ্যমে হাড়ের ঘনত্ব ও অস্টিওপোরোসিস মাত্রা নির্ণয় করা হয়।


উচ্চ রক্তচাপ
বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বাড়তে থাকে উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকি। এছাড়া ওজন বেড়ে যওয়া এবং অনিয়ন্ত্রিত জীবনযাপনও এর সঙ্গে সম্পৃক্ত। কোনো লক্ষণ ছাড়াই উচ্চ রক্তচাপে রক্তনালি স্ফীত হযে এন্যুরিজমসহ অনেক মারাত্মক জটিলতা সৃষ্টি হতে পারে।

সঠিক সময়ে উচ্চ রক্তচাপের চিকিৎসা নিলে হৃদরোগ, স্ট্রোক ও কিডনি ফেইলিওরের মতো মারাত্মক প্রাণঘাতী রোগের ঝুঁকি কমানো যায়। উচ্চ রক্তচাপ শণাক্ত হওয়ার পর দ্রুত চিকিৎসকদের পরামর্শ নেওয়া উচিত।


উচ্চ কোলেস্টেরল
হূদরোগের কারণ ও ঝুঁকিবর্ধক হিসেবে চিহ্নিত এলডিএল কোলেস্টেরলের (যেটি খারাপ কোলেস্টেরল হিসেবে পরিচিত) অনিয়ন্ত্রিত ও উচ্চমাত্রা নারীর জন্য খুবই বিপজ্জনক। ফাস্টিং ব্লাড লিপিড প্রোফাইল পরীক্ষার মাধ্যমে চিকিৎসকরা রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা নির্ণয় করেন এবং ব্যবস্থাপত্র দিয়ে থাকেন।


টাইপ-টু ডায়াবেটিস
খালি পেটে একবার এবঙ সকালের নাশতা খাওয়ার দুই ঘন্টা পর একবার রক্তের পরীক্ষা করে রক্তে ডায়াবেটিসের উপস্থিতি ও মাত্রা নিরূপণ করা হয়। এছাড়া বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা রক্তে এইচবিএওয়ানসি নামের আরেকটি পরীক্ষা করে থাকেন।

৪৫ বছরের বেশি বয়সী নরী, যার রয়েছে ডায়াবেটিসের সামান্য ঝুঁকি, তারও দুই বছর পর পর রক্ত পরীক্ষা করা উচিত। এছাড়া বেশি ঝুঁকির মধ্যে যাঁরা রয়েছেন, তাদের উচিত দ্রুত ও ঘন ঘন এই রক্ত পরীক্ষা করা।


গ্লুকোমা

অপটিক নার্ভ বা দৃষ্টির স্নায়ু ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে অন্ধত্ব বরণের জন্য দায়ী গ্লুকোমা। পঞ্চাশোর্ধ্ব নারীর ক্ষেত্রে গ্লুকোমার পারিবারিক ইতিহাস, চোখের আঘাত, স্টেরয়েড গ্রহণ ইত্যাদি এই রোগের কারণ হিসেবে বিবেচিত।

নিয়মিত চোখ পরীক্ষার মাধ্যমে এসব ঝুঁকি থেকে মুক্ত থাকা যায়। চল্লিশের কম বয়সী নারীরা বছরে দুই বার এবং ৪০ থেকে ৫৪ বছর বয়সীরা বছরে একবার এবং তার চেয়ে বেশি বয়সীরা ছয় মাসে একবার চোখ পরীক্ষা করাতে পারেন।
ধন্যবাদ সবাইকে।

Unknown

Author & Editor

Has laoreet percipitur ad. Vide interesset in mei, no his legimus verterem. Et nostrum imperdiet appellantur usu, mnesarchum referrentur id vim.

0 comments:

Post a Comment

0
আসসালামু আলাইকুম।কেমন আছেন সবাই? আশা করি ভালই আছেন।  ভাল আছেন নিশ্চই। ভাল থাকুন ভাল থাকাই ভাল। আলহামদুলিল্লাহ আমি ভাল আছি। খুব সহজেই ও স্বল্প ব্যয়ে স্বাস্থ্য পরীক্ষা অর্থাৎ হেলথ স্ক্রিনিং করে একজন নারী মারাত্মক ঝুঁকিপূর্ণ কিছু রোগ- যেমন ক্যানসার, উচ্চ রক্তচাপ, গ্লুকোমা, অস্টিওপোরোসিস, ডায়াবেটিস ইত্যাদি র্নিণয় ও প্রতিরোধের মাধ্যমে সুস্থ-স্বাভাবিক জীবন যাপন করতে পরেন।


ব্রেস্ট ক্যানসার

অন্যান্য ক্যানসারের মতোই প্রাথমিক পর্যায়ে ব্রেস্ট ক্যানসার নিরূপণ খুব জরুরি। ম্যামোগ্রাম নামের
অত্যাধুনিক এই এক্সরেই হচ্ছে প্রাথমিক পর্যায়ে ব্রেস্ট ক্যানসার নিরূপণের সবচেয়ে কার্যকর ও আদর্শ পদ্ধতি।

রোগের একেবারে শুরুতে যখন কোনো নারী স্তনের ভেতরে চাকা ভাব কিংবা ব্যথা অনুভব বা স্তনবৃন্তের আকৃতিতে পরিবর্তন লক্ষ করেন না, তখনো ম্যামোগ্রাম রোগ শনাক্ত করতে পারে। চল্লিশোর্ধ যেকোনো নারীরই উচিত বছরে অন্তত একবার ম্যামোগ্রাম করা এবং বিশেষজ্ঞের মতামত নেওয়া।

স্তনের ব্যথা বা কোনো ধরনের অস্বস্তিবোধ অবহেলার বিষয় নয়। কখনো কখনো লক্ষণের ওপর ভিত্তি করে চিকিৎসকেরা ব্রেস্ট ক্যানসার নির্ণয়ে আল্ট্রাসনোগ্রাফি ও সাধারণ এক্স-রের নির্দেশনা দেন।


সারভাইক্যাল ক্যানসার

আমাদের দেশে সারভাইক্যাল বা জরায়ুমুখের ক্যানসার নারীর কাছে চরম ঘাতক হিসেবে চিহ্নিত। সাধারণত জরায়ুমুখে এটি হয়ে থাকে, যা যোনিনালীর মাঝামাঝি পর্যন্ত বিস্তৃত হয়। নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা বা হেলথ স্ক্রিনিংয়ে সারভাইক্যার ক্যানসারের প্রাথমিক অবস্থা চিহ্নিত করা যায়।

এ সময় চিকিৎসা নিলে পুরো সুস্থ হয়ে ওঠাও সম্ভব। এছাড়া হেলথ স্ক্রিনিংয়ে শনাক্ত করা যায় ক্যানসারের পূর্ববর্তী ধাপ ও জরায়ুমুখের অস্বাভাবিক কোষকলা। ফলে ক্যানসারে রূপান্তরিত হওয়ার আগেই সার্জারির মাধ্যমে তা অপসারণ করা যায়।

সারভাইক্যাল ক্যানসার নির্ণয়ে চিকিৎসকেরা ভিআইএ (অ্যাসিটিক অ্যাসিড ব্যবহারের মাধ্যমে জরায়ুমুখের পরীক্ষা, যা সরকারিভাবে বিনামূল্যে দেওযা হয়) এবং প্যাপ স্মিয়ায় স্ক্রিনিং টেস্টের নির্দেশনা দেন। প্রত্যেক নারীর বয়োপ্রাপ্তি বা সন্তান জন্ম দেওয়ার বয়স হলেই এ ধরনের পরীক্ষা করানো প্রয়োজন।

এই ক্যানসার প্রতিরোধে বাড়তি সুরা হিসেবে নেওযা যেতে পারে এফডিএ স্বীকৃত ভ্যাকসিন; যা সারভাইক্যাল ক্যানসারের জন্য দায়ী হিউম্যান পেপিলোমা ভাইরাস (এইচপিভি) -এর বিরুদ্ধে শক্তিশালী প্রতিরোধ গড়ে তোলে।


কোলোরেক্টাল ক্যানসার

বেশির ভাগ সময় বৃহদন্ত বা কোলনের ভেতরের অংশের কোনো অস্বাভাবিক বৃদ্ধি বা পলিপই পরে কোলন ক্যানসারে রূপান্তরিত হয়। এটি নিরূপণে কোলোনোস্কোপিই হচ্ছে সাধারণ ও বহুল ব্যবহৃত পরীক্ষা। এতে কোলনে একটি ক্যামেরাযুক্ত নমনীয় ডিউব ঢুকিয়ে ভেতরের দৃশ্যমান অংশ পর্যবেক্ষণ করা হয়।

পরীক্ষা চলাকালে পলিপের উপস্থিতি ধরা পড়লে তাও অপসারণ করা হয়। এরকম আরেকটি পরীক্ষা হলো সিগময়ডস্কোপি, যার মাধ্যমে কোলনের নিচের অংশের ভেতরের দিক পর্যবেক্ষণ করা হয়। কোলন ক্যানসারের ঝুঁকি আছে এমন নারীর সাধারণত ৫০ বছরের পর থেকে কোলোনোস্কোপি করা উচিত।


অস্টিওপোরোসিস
অস্টেওপোরোসিস হচ্ছে সেই রোগ, যা হাড় দুর্বল ও ভঙ্গুর করে তোলে। সাধারণত মেয়েদের মেনোপজ বা রজ:নিবৃত্তির পর এই রোগ হয়ে থাকে। ডিএক্সএ (ডুয়েল এনার্জি এক্স-রে) পরীক্ষার মাধ্যমে হাড়ের ঘনত্ব ও অস্টিওপোরোসিস মাত্রা নির্ণয় করা হয়।


উচ্চ রক্তচাপ
বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বাড়তে থাকে উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকি। এছাড়া ওজন বেড়ে যওয়া এবং অনিয়ন্ত্রিত জীবনযাপনও এর সঙ্গে সম্পৃক্ত। কোনো লক্ষণ ছাড়াই উচ্চ রক্তচাপে রক্তনালি স্ফীত হযে এন্যুরিজমসহ অনেক মারাত্মক জটিলতা সৃষ্টি হতে পারে।

সঠিক সময়ে উচ্চ রক্তচাপের চিকিৎসা নিলে হৃদরোগ, স্ট্রোক ও কিডনি ফেইলিওরের মতো মারাত্মক প্রাণঘাতী রোগের ঝুঁকি কমানো যায়। উচ্চ রক্তচাপ শণাক্ত হওয়ার পর দ্রুত চিকিৎসকদের পরামর্শ নেওয়া উচিত।


উচ্চ কোলেস্টেরল
হূদরোগের কারণ ও ঝুঁকিবর্ধক হিসেবে চিহ্নিত এলডিএল কোলেস্টেরলের (যেটি খারাপ কোলেস্টেরল হিসেবে পরিচিত) অনিয়ন্ত্রিত ও উচ্চমাত্রা নারীর জন্য খুবই বিপজ্জনক। ফাস্টিং ব্লাড লিপিড প্রোফাইল পরীক্ষার মাধ্যমে চিকিৎসকরা রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা নির্ণয় করেন এবং ব্যবস্থাপত্র দিয়ে থাকেন।


টাইপ-টু ডায়াবেটিস
খালি পেটে একবার এবঙ সকালের নাশতা খাওয়ার দুই ঘন্টা পর একবার রক্তের পরীক্ষা করে রক্তে ডায়াবেটিসের উপস্থিতি ও মাত্রা নিরূপণ করা হয়। এছাড়া বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা রক্তে এইচবিএওয়ানসি নামের আরেকটি পরীক্ষা করে থাকেন।

৪৫ বছরের বেশি বয়সী নরী, যার রয়েছে ডায়াবেটিসের সামান্য ঝুঁকি, তারও দুই বছর পর পর রক্ত পরীক্ষা করা উচিত। এছাড়া বেশি ঝুঁকির মধ্যে যাঁরা রয়েছেন, তাদের উচিত দ্রুত ও ঘন ঘন এই রক্ত পরীক্ষা করা।


গ্লুকোমা

অপটিক নার্ভ বা দৃষ্টির স্নায়ু ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে অন্ধত্ব বরণের জন্য দায়ী গ্লুকোমা। পঞ্চাশোর্ধ্ব নারীর ক্ষেত্রে গ্লুকোমার পারিবারিক ইতিহাস, চোখের আঘাত, স্টেরয়েড গ্রহণ ইত্যাদি এই রোগের কারণ হিসেবে বিবেচিত।

নিয়মিত চোখ পরীক্ষার মাধ্যমে এসব ঝুঁকি থেকে মুক্ত থাকা যায়। চল্লিশের কম বয়সী নারীরা বছরে দুই বার এবং ৪০ থেকে ৫৪ বছর বয়সীরা বছরে একবার এবং তার চেয়ে বেশি বয়সীরা ছয় মাসে একবার চোখ পরীক্ষা করাতে পারেন।
ধন্যবাদ সবাইকে।

Post a Comment

Dear readers, after reading the Content please ask for advice and to provide constructive feedback Please Write Relevant Comment with Polite Language.Your comments inspired me to continue blogging. Your opinion much more valuable to me. Thank you.

 
biz.