
মানিকগঞ্জেরদৌলতপুর উপজেলায় বর্ষা মৌসুমের শুরুতেইখালে-বিলে প্রচুর শাপলাফুল সৌন্দর্য বর্ধন করে।বর্ষা মৌসুমে কাজ নাথাকায় অলস সময়ে
খেটেখাওয়া মানুষ এবং পড়াশোনারপাশাপাশি স্কুলপড়ুয়া কোমলমতি ছাত্রছাত্রী ও শিশুরা কাকডাকাভোরে বাড়ির আশপাশের বিল-ঝিল এবং পুকুরথেকে মনের আনন্দে ফুটেথাকা শাপলাগুলো তুলে নিয়ে কলিয়াবাজারে বিক্রির জন্য নিয়ে যায়। বর্ষা থেকে শরতের শেষপর্যন্ত বিল-ঝিল, জলাশয়ও নিচু জমিতে প্রাকৃতিকভাবেজন্মায় এই শাপলা।সকালবেলা জলাশয়গুলোতে চোখ পড়লে রঙবেরঙেরবাহারি শাপলা দেখা যায়। এইশাপলা মানুষের খাদ্যতালিকায় আবহমানকাল ধরেই যুক্ত আছে। সাদাশাপলা সবজি হিসেবে এবংলাল শাপলা ওষুধ হিসেবেব্যবহার করা হয়ে থাকে।
সাদাশাপলা খুবই পুষ্টিসমৃদ্ধ সবজি। এইশাপলায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণক্যালসিয়াম। বর্তমানেশাপলার কদর রয়েছে শহর-বন্দর-গ্রাম সর্বত্র। সহজলভ্যহওয়ায় গ্রামের মানুষ প্রতিদিনই শাপলাসবজি হিসেবে ক্রয় করেথাকে। আরএই শাপলা বিক্রি করেকিছুটা হলেও সচ্ছলভাবে জীবিকানির্বাহ করছে দৌলতপুর উপজেলারকলিয়া ইউনিয়নের কালীদহ গ্রামের প্রায়২০টি পরিবার।
ধন্যবাদ সবাইকে। ভাল থাকবেন।
পোষ্টটি ভাল লাগলে লাইক দিয়েন
0 comments:
Post a Comment