মরণব্যাধি ক্যান্সার নিয়ে মানুষের ভয়ের কমতি নেই। কোনোমতে এ রোগ শরীরে একবার বাসা বাঁধলে ধাপে ধাপে মৃত্যুর দুয়ারে নিয়ে যাবে। কিছু কিছু ক্যান্সার সময়মতো ধরা পড়লে চিকিৎসা করে আরোগ্যলাভ সম্ভব। দুরারোগ্য ব্যাধি ক্যান্সারকে নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসতে দীর্ঘদিন ধরে কাজ করে আসছেন বিজ্ঞানীরা।
সম্প্রতি ড. সেরেনা নিক জায়নালের নেতৃত্বে দি ওয়েলকাম ট্রাস্ট সঙ্গর ইনস্টিটিউটের বিজ্ঞানীরা উদ্ভাবনে সক্ষম হন ক্যান্সারের উৎপত্তিস্থল। মানবদেহের কোনো কোষ ব্লক হওয়ার মাধ্যমে ক্যান্সার কোষ সৃষ্টি হয়। তারপর তা কোষ থেকে কোষে ছড়িয়ে পড়ে। কোষ ব্লক হওয়ার কারণ কোষের ডিএনএর পরিবর্তন। বিজ্ঞানীরা বিভিন্ন ক্যান্সার থেকে বিশ্বে সবচেয়ে বেশি দেখতে পাওয়া ক্যান্সার রোগে ৭০৪২ জনের জিন নিয়ে গবেষণা করেন । তারা ক্যান্সার রোগের ২০টিরও বেশি ধাপ প্রকাশ করেন।
সব ক্যান্সার রোগই ডিএনএর পরিবর্তনের কারণে হয়ে থাকে । যেমন তামাকের বিষাক্ত উপাদানের প্রভাবে লাংস কোষের পরিবর্তন ঘটে লাংস ক্যান্সার হয়। আবার আল্ট্রা ভায়োলেট রশ্মির কারণে স্কিন কোষের পরিবর্তনের ফলে স্কিন ক্যান্সার হয়ে থাকে। বিজ্ঞানীরা তাদের গবেষণায় জিনগত উন্নতি এবং ক্যান্সারের ইতিহাস গবেষণা করে ডিএনএর পরিবর্তনের কারণ চিহ্নিত করতে সক্ষম হয়েছেন।
প্রত্যেক ক্যান্সার রোগ কোষের দুই বা ততোধিক পরিবর্তনের ফলে সংঘটিত হয়। এ পরিবর্তন রোগের ভিন্নতা অনুসারে ভিন্ন হয়ে থাকে। যেমন জরায়ু ক্যান্সারের ক্ষেত্রে কোষের দুটি পরিবর্তন সংঘটিত হয়। আবার লিভার ক্যান্সারের ক্ষেত্রে ছয়টি পরিবর্তন ঘটে। গবেষণায় দেখা গেছে, ৩০টি ক্যান্সার রোগের ২৫টি বয়সের কারণে হয়ে থাকে । বাকি ক্যান্সার রোগ যেমন স্তন, জরায়ু এবং অগ্ন্যাশয় ক্যান্সারের মতো রোগ ডিএনএ মেরামতে অপূর্ণতা থাকার ফলে হয়ে থাকে। তাদের উদ্ভাবনের উপকারিতা সম্পর্কে ড. সেরেনা নিক-জায়নাল বলেন, আমরা গবেষণায় পাওয়া যাবতীয় তথ্য বিশ্লেষণ করে ক্যান্সারের কারণ কী এবং তা কীভাবে হয়ে থাকে তা পেয়েছি, যা ক্যান্সারকে প্রতিহত করতে এবং রোগীর আরোগ্যলাভে ভূমিকা রাখবে। তারা এক ধরনের এনজাইম পরিবার পেয়েছে, যা 'এডিট ডিএনএ' নামে পরিচিত এবং তা এক সময় অর্ধেকের বেশি ক্যান্সার কোষে রূপান্তরিত হয়।
সূত্র : সায়েন্স ডেইলি
সম্প্রতি ড. সেরেনা নিক জায়নালের নেতৃত্বে দি ওয়েলকাম ট্রাস্ট সঙ্গর ইনস্টিটিউটের বিজ্ঞানীরা উদ্ভাবনে সক্ষম হন ক্যান্সারের উৎপত্তিস্থল। মানবদেহের কোনো কোষ ব্লক হওয়ার মাধ্যমে ক্যান্সার কোষ সৃষ্টি হয়। তারপর তা কোষ থেকে কোষে ছড়িয়ে পড়ে। কোষ ব্লক হওয়ার কারণ কোষের ডিএনএর পরিবর্তন। বিজ্ঞানীরা বিভিন্ন ক্যান্সার থেকে বিশ্বে সবচেয়ে বেশি দেখতে পাওয়া ক্যান্সার রোগে ৭০৪২ জনের জিন নিয়ে গবেষণা করেন । তারা ক্যান্সার রোগের ২০টিরও বেশি ধাপ প্রকাশ করেন।
সব ক্যান্সার রোগই ডিএনএর পরিবর্তনের কারণে হয়ে থাকে । যেমন তামাকের বিষাক্ত উপাদানের প্রভাবে লাংস কোষের পরিবর্তন ঘটে লাংস ক্যান্সার হয়। আবার আল্ট্রা ভায়োলেট রশ্মির কারণে স্কিন কোষের পরিবর্তনের ফলে স্কিন ক্যান্সার হয়ে থাকে। বিজ্ঞানীরা তাদের গবেষণায় জিনগত উন্নতি এবং ক্যান্সারের ইতিহাস গবেষণা করে ডিএনএর পরিবর্তনের কারণ চিহ্নিত করতে সক্ষম হয়েছেন।
প্রত্যেক ক্যান্সার রোগ কোষের দুই বা ততোধিক পরিবর্তনের ফলে সংঘটিত হয়। এ পরিবর্তন রোগের ভিন্নতা অনুসারে ভিন্ন হয়ে থাকে। যেমন জরায়ু ক্যান্সারের ক্ষেত্রে কোষের দুটি পরিবর্তন সংঘটিত হয়। আবার লিভার ক্যান্সারের ক্ষেত্রে ছয়টি পরিবর্তন ঘটে। গবেষণায় দেখা গেছে, ৩০টি ক্যান্সার রোগের ২৫টি বয়সের কারণে হয়ে থাকে । বাকি ক্যান্সার রোগ যেমন স্তন, জরায়ু এবং অগ্ন্যাশয় ক্যান্সারের মতো রোগ ডিএনএ মেরামতে অপূর্ণতা থাকার ফলে হয়ে থাকে। তাদের উদ্ভাবনের উপকারিতা সম্পর্কে ড. সেরেনা নিক-জায়নাল বলেন, আমরা গবেষণায় পাওয়া যাবতীয় তথ্য বিশ্লেষণ করে ক্যান্সারের কারণ কী এবং তা কীভাবে হয়ে থাকে তা পেয়েছি, যা ক্যান্সারকে প্রতিহত করতে এবং রোগীর আরোগ্যলাভে ভূমিকা রাখবে। তারা এক ধরনের এনজাইম পরিবার পেয়েছে, যা 'এডিট ডিএনএ' নামে পরিচিত এবং তা এক সময় অর্ধেকের বেশি ক্যান্সার কোষে রূপান্তরিত হয়।
সূত্র : সায়েন্স ডেইলি
0 comments:
Post a Comment