আমরা অনেকেই ফেসবুক একটু বেশিই ব্যাবহার করে থাকি। তার কারনে হয়ত ওনেকেই অনেক কথা বলে। কিন্তু ফেসবুক আমাদের জীবনে কতটা গভীরভাবে জড়িয়ে আছে তার প্রমান পাওয়া গেল সোমবার রাতে।
আমরা যারা ফেসবুক ব্যবহার করি তারা প্রায়শই বিভিন্ন বিষয় নিয়ে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিই। কখনো লিখি মন ভালো নেই। কিংবা বন্ধুকে মিস করছি- এমনতর নানা কথা।
কিন্তু মাহি ইসলাম নামের এক লোক ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিলেন - তার বাবাকে হারিয়ে ফেলেছেন। তিনি তার ফেসবুকে লিখেন- ‘আমার বাবা মো. আবুল কাশেম খান গত ২৪ অগাস্ট দুপুর থেকে নিখোঁজ আছেন। পরনে সাদা পাঞ্জাবি ও সবুজ চেক লুঙ্গী পরিহিত ছিলেন। তিনি ঠিক মত কথা বলতে পারেন না এবং স্মৃতি শক্তি নাই। তিনি একজন ব্রেন স্ট্রোকের রুগী। কেউ সন্ধান পেয়ে ফোন করলে কৃতজ্ঞ থাকব।’
তিনি তার স্ট্যাটাসে তার বাবার একটি ছবি এবং নিজের মোবাইল নাম্বার দিয়ে দেন।
মাহির ওই পোস্টের পর এগিয়ে আসেন অন্য ফেসবুক ব্যবহারকারীরা। বাবার ছবি সংবলিত পোষ্টটি ২৬৩৮ বার ফেসবুকে শেয়ার হয়। পরে তিনি আবার তার পোস্টটি শেয়ার দেন। সেখানেও এটিও ৭৫৯ বার শেয়ার হয়।
আমরা যারা ফেসবুক ব্যবহার করি তারা প্রায়শই বিভিন্ন বিষয় নিয়ে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিই। কখনো লিখি মন ভালো নেই। কিংবা বন্ধুকে মিস করছি- এমনতর নানা কথা।
কিন্তু মাহি ইসলাম নামের এক লোক ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিলেন - তার বাবাকে হারিয়ে ফেলেছেন। তিনি তার ফেসবুকে লিখেন- ‘আমার বাবা মো. আবুল কাশেম খান গত ২৪ অগাস্ট দুপুর থেকে নিখোঁজ আছেন। পরনে সাদা পাঞ্জাবি ও সবুজ চেক লুঙ্গী পরিহিত ছিলেন। তিনি ঠিক মত কথা বলতে পারেন না এবং স্মৃতি শক্তি নাই। তিনি একজন ব্রেন স্ট্রোকের রুগী। কেউ সন্ধান পেয়ে ফোন করলে কৃতজ্ঞ থাকব।’
তিনি তার স্ট্যাটাসে তার বাবার একটি ছবি এবং নিজের মোবাইল নাম্বার দিয়ে দেন।
মাহির ওই পোস্টের পর এগিয়ে আসেন অন্য ফেসবুক ব্যবহারকারীরা। বাবার ছবি সংবলিত পোষ্টটি ২৬৩৮ বার ফেসবুকে শেয়ার হয়। পরে তিনি আবার তার পোস্টটি শেয়ার দেন। সেখানেও এটিও ৭৫৯ বার শেয়ার হয়।
মাহি ইসলামের এই পোস্টটি শেয়ার করে একজন লিখেছেন, ‘এই সুন্দর চেহারার মানুষটির ব্রেনস্ট্রোক হয়েছিল, তারপর থেকেই স্মৃতিভ্রষ্ট। গত ২৪ তারিখ থেকেই তিনি হারিয়ে গেছেন। তাঁর অসহায় সন্তানরা নানা ভাবে তাঁর খোঁজ করার চেষ্টা করেছেন। অসহায় মানুষ খড়কুটো আঁকড়ে ধরে, তাঁরাও সব মাধ্যমের মতোই ফেইসবুকেও ছবি দিয়েছেন।’
‘ফেসবুকে কত অসম্ভবই সম্ভব হয়েছে, হয়তো এই ছবি ছড়াতে ছড়াতে ঠিকই জায়গা মতো কারো চোখে পড়ে যাবে, হয়তো এই অসহায় মানুষটি তাঁর সন্তানদের কাছে আবারও ফিরে আসবেন। এই প্রত্যাশায় শেয়ার করলাম।’
এই ঘটনার পরে মাহির বাবার ছবি দেখে চিনতে পেরে একজন ফেসবুক ব্যবহারকারী পথচারি ফেসবুকে দেয়া নম্বরে ফোন করে ভদ্রলোকের অবস্থান জানিয়েছেন।
সোমবার রাতে মাহি ইসলাম ফেসবুকের অন্য একটি স্ট্যাটাস লিখে জানান, ‘আলহামদুলিল্লাহ্, আল্লাহর অসীম কৃপায় আমার বাবাকে খুজে পেয়েছি। সবাইকে পাশে থাকার জন্য অনেক ধন্যবাদ‘ফেসবুকে কত অসম্ভবই সম্ভব হয়েছে, হয়তো এই ছবি ছড়াতে ছড়াতে ঠিকই জায়গা মতো কারো চোখে পড়ে যাবে, হয়তো এই অসহায় মানুষটি তাঁর সন্তানদের কাছে আবারও ফিরে আসবেন। এই প্রত্যাশায় শেয়ার করলাম।’
এই ঘটনার পরে মাহির বাবার ছবি দেখে চিনতে পেরে একজন ফেসবুক ব্যবহারকারী পথচারি ফেসবুকে দেয়া নম্বরে ফোন করে ভদ্রলোকের অবস্থান জানিয়েছেন।
0 comments:
Post a Comment