পর্যবেক্ষক দল ৪৭ জন ব্যক্তিকে ৫০ মিনিটের মোবাইলে আলোচনার রেকর্ডিং শোনার ব্যবস্থা করেন এবং তাদের মস্তিষ্কের পরিবর্তন সমুহ স্ক্যান করে বেশ কিছু পরিবর্তন দেখতে পান। বাম কানে কিছুক্ষন রেকর্ডিং শোনার পরে মস্তিষ্কের বাম দিকে অতিরিক্ত গ্লকোজের বৃদ্ধি পরিলক্ষিত হয়। এটি মস্তিষ্কের অন্য অংশের সাত থেকে দশ ভাগ বেশিও হতে পারে।
মস্তিষ্কের এই পরিবর্তন বেশ কিছু বিষয়ের উপরেও নির্ভর করে। এক এক ধরনের মোবাইল ফোন ব্যাবহার করলে এক এক ধরনের পরিবর্তন লক্ষ করা যায়। মোবাইল টাওয়ারের দূরত্ব এবং রেডিয়েশনের পরিমানের উপরে মস্তিষ্কের এ পরিবর্তন কম বা বেশি হতে পারে। নিয়মিত অতিরিক্ত মোবাইল ব্যবহারকারীদের ক্ষেত্রে মস্তিষ্কের পরিবর্তন স্থায়ীও হতে পারে। তবে এখনো পর্যন্ত মস্তিষ্কের রাসায়নিক পরিবর্তনের কারনে কি কি রোগের সৃষ্টি হতে পারে তা হলফ করে বলা যাচ্ছে না। তবে এটাকে ভয়ানক বলে অবিহিত করেছেন অনেক বিজ্ঞানী।
মোবাইল ফোন যেহেতু নিত্ত দিনের ব্যবহার্য হয়ে উঠেছে। আর তাই এটা থেকে দূরে থাকাও কঠিন। এজন্য অবশ্য বেশ কিছু পরামর্শ আছে। লাউড স্পিকারে কথা বলা বা ল্যান্ডফোন ব্যবহার করা বেশি নিরাপদ। বিনা প্রয়োজনে একাধারে অনেকক্ষন কথা বলা উচিৎ না।
0 comments:
Post a Comment