Thursday, August 29, 2013

মোবাইল ফোনের অতিরিক্ত ব্যবহার মস্তিষ্কের স্বাভাবিক অবস্থার হুমকি স্বরূপ

মোবাইল ফোনের অতিরিক্ত ব্যবহার মস্তিষ্কের স্বাভাবিক অবস্থার হুমকি স্বরূপমোবাইল ফোনে অতিরিক্ত কথা বলায় মাথা ব্যথাসহ বেশ কিছু উপসর্গ ধরা পড়লেও এটার সঠিক বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা অতটা স্পষ্টভাবে জানা না গেলেও বেশ কিছু তথ্য জেনেছেন ওয়াশিন্টন ইউনিভার্সিটির বায়ো ইঞ্জিনিয়াররা। তাদের তথ্য মতে এক এক ধরেনের মোবাইল ফোন ও রেডিয়েশন মস্তিষ্কে এক এক রকমের প্রভাব ফেলতে পারে।

পর্যবেক্ষক দল ৪৭ জন ব্যক্তিকে ৫০ মিনিটের মোবাইলে আলোচনার রেকর্ডিং শোনার ব্যবস্থা করেন এবং তাদের মস্তিষ্কের পরিবর্তন সমুহ স্ক্যান করে বেশ কিছু পরিবর্তন দেখতে পান। বাম কানে কিছুক্ষন রেকর্ডিং শোনার পরে মস্তিষ্কের বাম দিকে অতিরিক্ত গ্লকোজের বৃদ্ধি পরিলক্ষিত হয়। এটি মস্তিষ্কের অন্য অংশের সাত থেকে দশ ভাগ বেশিও হতে পারে।
মস্তিষ্কের এই পরিবর্তন বেশ কিছু বিষয়ের উপরেও নির্ভর করে। এক এক ধরনের মোবাইল ফোন ব্যাবহার করলে এক এক ধরনের পরিবর্তন লক্ষ করা যায়। মোবাইল টাওয়ারের দূরত্ব এবং রেডিয়েশনের পরিমানের উপরে মস্তিষ্কের এ পরিবর্তন কম বা বেশি হতে পারে। নিয়মিত অতিরিক্ত মোবাইল ব্যবহারকারীদের ক্ষেত্রে মস্তিষ্কের পরিবর্তন স্থায়ীও হতে পারে। তবে এখনো পর্যন্ত মস্তিষ্কের রাসায়নিক পরিবর্তনের কারনে কি কি রোগের সৃষ্টি হতে পারে তা হলফ করে বলা যাচ্ছে না। তবে এটাকে ভয়ানক বলে অবিহিত করেছেন অনেক বিজ্ঞানী।
মোবাইল ফোন যেহেতু নিত্ত দিনের ব্যবহার্য হয়ে উঠেছে। আর তাই এটা থেকে দূরে থাকাও কঠিন। এজন্য অবশ্য বেশ কিছু পরামর্শ আছে। লাউড স্পিকারে কথা বলা বা ল্যান্ডফোন ব্যবহার করা বেশি নিরাপদ। বিনা প্রয়োজনে একাধারে অনেকক্ষন কথা বলা উচিৎ না।

Unknown

Author & Editor

Has laoreet percipitur ad. Vide interesset in mei, no his legimus verterem. Et nostrum imperdiet appellantur usu, mnesarchum referrentur id vim.

0 comments:

Post a Comment

0
মোবাইল ফোনের অতিরিক্ত ব্যবহার মস্তিষ্কের স্বাভাবিক অবস্থার হুমকি স্বরূপমোবাইল ফোনে অতিরিক্ত কথা বলায় মাথা ব্যথাসহ বেশ কিছু উপসর্গ ধরা পড়লেও এটার সঠিক বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা অতটা স্পষ্টভাবে জানা না গেলেও বেশ কিছু তথ্য জেনেছেন ওয়াশিন্টন ইউনিভার্সিটির বায়ো ইঞ্জিনিয়াররা। তাদের তথ্য মতে এক এক ধরেনের মোবাইল ফোন ও রেডিয়েশন মস্তিষ্কে এক এক রকমের প্রভাব ফেলতে পারে।

পর্যবেক্ষক দল ৪৭ জন ব্যক্তিকে ৫০ মিনিটের মোবাইলে আলোচনার রেকর্ডিং শোনার ব্যবস্থা করেন এবং তাদের মস্তিষ্কের পরিবর্তন সমুহ স্ক্যান করে বেশ কিছু পরিবর্তন দেখতে পান। বাম কানে কিছুক্ষন রেকর্ডিং শোনার পরে মস্তিষ্কের বাম দিকে অতিরিক্ত গ্লকোজের বৃদ্ধি পরিলক্ষিত হয়। এটি মস্তিষ্কের অন্য অংশের সাত থেকে দশ ভাগ বেশিও হতে পারে।
মস্তিষ্কের এই পরিবর্তন বেশ কিছু বিষয়ের উপরেও নির্ভর করে। এক এক ধরনের মোবাইল ফোন ব্যাবহার করলে এক এক ধরনের পরিবর্তন লক্ষ করা যায়। মোবাইল টাওয়ারের দূরত্ব এবং রেডিয়েশনের পরিমানের উপরে মস্তিষ্কের এ পরিবর্তন কম বা বেশি হতে পারে। নিয়মিত অতিরিক্ত মোবাইল ব্যবহারকারীদের ক্ষেত্রে মস্তিষ্কের পরিবর্তন স্থায়ীও হতে পারে। তবে এখনো পর্যন্ত মস্তিষ্কের রাসায়নিক পরিবর্তনের কারনে কি কি রোগের সৃষ্টি হতে পারে তা হলফ করে বলা যাচ্ছে না। তবে এটাকে ভয়ানক বলে অবিহিত করেছেন অনেক বিজ্ঞানী।
মোবাইল ফোন যেহেতু নিত্ত দিনের ব্যবহার্য হয়ে উঠেছে। আর তাই এটা থেকে দূরে থাকাও কঠিন। এজন্য অবশ্য বেশ কিছু পরামর্শ আছে। লাউড স্পিকারে কথা বলা বা ল্যান্ডফোন ব্যবহার করা বেশি নিরাপদ। বিনা প্রয়োজনে একাধারে অনেকক্ষন কথা বলা উচিৎ না।

Post a Comment

Dear readers, after reading the Content please ask for advice and to provide constructive feedback Please Write Relevant Comment with Polite Language.Your comments inspired me to continue blogging. Your opinion much more valuable to me. Thank you.

 
biz.