Monday, March 2, 2015

অনলাইনে তথ্য গোপন রাখার সহজ ৭টি উপায়


ফেসবুক প্রোফাইল হোক বা জি-মেল, ইদানিং হ্যাক হওয়ার প্রবণতা এত বেড়ে গিয়েছে যা চিন্তায় রেখেছে সাধারণ মানুষকে। পাসওয়ার্ড নিজের কাছে রাখুন: কম্পিউটার, স্মার্টফোন বা ট্যাবলেটের পাসওয়ার্ড যেন কখনই এক না হয়৷ আর ব্যাংক কার্ড-এর সঙ্গে যেন এই পাসওয়ার্ডের মিল না থাকে৷ এছাড়া কম্পিউটার, স্মার্টফোন বা ট্যাবলেটে কোনো পাসওয়ার্ড লিখে রাখবেন না৷ এর ফলে আপনার তথ্য চুরির সম্ভাবনা অনেক বেড়ে যায়৷

‘গুগল অ্যালার্ট’ ব্যবহার করুন: এটা খুব সহজ উপায়। আপনি যদি দেখতে চান ইন্টারনেটে আপনার সম্পর্কে কে কী বলছে তাহলে সোজা এই ঠিকানায় যান –
 এখানে
এবং আপনার নাম লিখুন৷ তারপর আপনার নাম লিখে অ্যালার্ট অপশন ক্লিক করে দিন।

অফিসের কম্পিউটার বা বন্ধুর ল্যাপটপ ব্যবহার করলে- আপনি যদি অন্য কারুর কম্পিউটার বা ট্যাবলেট ব্যবহার করেন, তবে একটা খুব গুরুত্বপূর্ণ জিনিস লক্ষ্য রাখা প্রয়োজন৷ আপনার পর যিনি সেটা ব্যবহার করবেন, তিনি যাতে আপনার অ্যাকাউন্টে প্রবেশ করতে না পারে – সেটা খেয়াল রাখুন৷ আপনি যদি এটা করতে ভুলে যান, তাহলে ফলাফল ভয়াবহ হতে পারে৷

ফোন, ই-মেল কাউকে ব্যবহার করতে না দেওয়া: অচেনা কোনও মানুষ এই নম্বরগুলো জানতে চাইলে, দেবেন না৷ দেখা যায় কোনও অফিস তাঁর কর্মীর কাছ থেকে এই সব তথ্য চাইলে, অনেকেই তা দিয়ে দেন। বহু অফিস কর্মীদের এইসব তথ্য নিয়ে একটি অভ্যন্তরীণ প্রোফাইল তৈরি করে৷ আপনার কিন্তু এ সব তথ্য না দেওয়ার অধিকার আছে৷ তাই আপনি যদি এতে স্বাচ্ছ্বন্দ্যবোধ না করেন, তবে দেবেন না৷

কার্ড নয় ক্যাশ: অনলাইন কেনাকাটায় রাশ টানুন। আপনি যদি চান আপনি যে পণ্যটি কিনছেন, সেই কোম্পানি আপনারা পরিচয় না জানুক, তবে নগদ অর্থে জিনিস কিনুন৷

ফেসবুকে নিরাপত্তার জন্য ‘ফ্রেন্ডস’ ব্যবহার করুন: ফেসবুকে সবসময় ‘সিকিউরিটি’ বা নিরাপত্তা মজবুত করুন৷ পোস্ট করার পর লক্ষ্য রাখুন আপনি আপনার ছবি বা মন্তব্য ‘ফ্রেন্ডস’ করে রেখেছেন, নাকি ‘পাবলিক’ করেছেন৷ব্যক্তিগত তথ্য ফেসবুকে পোস্ট করতে হলে অবশ্যই ফ্রেন্ডস অপশনে ক্লিক করে রাখুন।

‘হিস্ট্রি’ এবং ‘কুকিস’ মুছে ফেলুন: আপনি শেষবার কবে এটা করেছেন? জলদি ব্রাউজারে গিয়ে ‘প্রাইভেসি সেটিংস’-এ যান, সেখানে ‘নেভার রিমেমবার হিস্ট্রি’ নির্বাচন করুন৷ এর ফলে ইন্টারনেটে আপনাকে ‘ট্র্যাক’ করাটা হ্যাকারদের জন্য কঠিন হবে৷ এছাড়া আপনি ‘অ্যাড অন’-ও ব্যবহার করতে পারেন৷

Unknown

Author & Editor

Has laoreet percipitur ad. Vide interesset in mei, no his legimus verterem. Et nostrum imperdiet appellantur usu, mnesarchum referrentur id vim.

0 comments:

Post a Comment

0

ফেসবুক প্রোফাইল হোক বা জি-মেল, ইদানিং হ্যাক হওয়ার প্রবণতা এত বেড়ে গিয়েছে যা চিন্তায় রেখেছে সাধারণ মানুষকে। পাসওয়ার্ড নিজের কাছে রাখুন: কম্পিউটার, স্মার্টফোন বা ট্যাবলেটের পাসওয়ার্ড যেন কখনই এক না হয়৷ আর ব্যাংক কার্ড-এর সঙ্গে যেন এই পাসওয়ার্ডের মিল না থাকে৷ এছাড়া কম্পিউটার, স্মার্টফোন বা ট্যাবলেটে কোনো পাসওয়ার্ড লিখে রাখবেন না৷ এর ফলে আপনার তথ্য চুরির সম্ভাবনা অনেক বেড়ে যায়৷

‘গুগল অ্যালার্ট’ ব্যবহার করুন: এটা খুব সহজ উপায়। আপনি যদি দেখতে চান ইন্টারনেটে আপনার সম্পর্কে কে কী বলছে তাহলে সোজা এই ঠিকানায় যান –
 এখানে
এবং আপনার নাম লিখুন৷ তারপর আপনার নাম লিখে অ্যালার্ট অপশন ক্লিক করে দিন।

অফিসের কম্পিউটার বা বন্ধুর ল্যাপটপ ব্যবহার করলে- আপনি যদি অন্য কারুর কম্পিউটার বা ট্যাবলেট ব্যবহার করেন, তবে একটা খুব গুরুত্বপূর্ণ জিনিস লক্ষ্য রাখা প্রয়োজন৷ আপনার পর যিনি সেটা ব্যবহার করবেন, তিনি যাতে আপনার অ্যাকাউন্টে প্রবেশ করতে না পারে – সেটা খেয়াল রাখুন৷ আপনি যদি এটা করতে ভুলে যান, তাহলে ফলাফল ভয়াবহ হতে পারে৷

ফোন, ই-মেল কাউকে ব্যবহার করতে না দেওয়া: অচেনা কোনও মানুষ এই নম্বরগুলো জানতে চাইলে, দেবেন না৷ দেখা যায় কোনও অফিস তাঁর কর্মীর কাছ থেকে এই সব তথ্য চাইলে, অনেকেই তা দিয়ে দেন। বহু অফিস কর্মীদের এইসব তথ্য নিয়ে একটি অভ্যন্তরীণ প্রোফাইল তৈরি করে৷ আপনার কিন্তু এ সব তথ্য না দেওয়ার অধিকার আছে৷ তাই আপনি যদি এতে স্বাচ্ছ্বন্দ্যবোধ না করেন, তবে দেবেন না৷

কার্ড নয় ক্যাশ: অনলাইন কেনাকাটায় রাশ টানুন। আপনি যদি চান আপনি যে পণ্যটি কিনছেন, সেই কোম্পানি আপনারা পরিচয় না জানুক, তবে নগদ অর্থে জিনিস কিনুন৷

ফেসবুকে নিরাপত্তার জন্য ‘ফ্রেন্ডস’ ব্যবহার করুন: ফেসবুকে সবসময় ‘সিকিউরিটি’ বা নিরাপত্তা মজবুত করুন৷ পোস্ট করার পর লক্ষ্য রাখুন আপনি আপনার ছবি বা মন্তব্য ‘ফ্রেন্ডস’ করে রেখেছেন, নাকি ‘পাবলিক’ করেছেন৷ব্যক্তিগত তথ্য ফেসবুকে পোস্ট করতে হলে অবশ্যই ফ্রেন্ডস অপশনে ক্লিক করে রাখুন।

‘হিস্ট্রি’ এবং ‘কুকিস’ মুছে ফেলুন: আপনি শেষবার কবে এটা করেছেন? জলদি ব্রাউজারে গিয়ে ‘প্রাইভেসি সেটিংস’-এ যান, সেখানে ‘নেভার রিমেমবার হিস্ট্রি’ নির্বাচন করুন৷ এর ফলে ইন্টারনেটে আপনাকে ‘ট্র্যাক’ করাটা হ্যাকারদের জন্য কঠিন হবে৷ এছাড়া আপনি ‘অ্যাড অন’-ও ব্যবহার করতে পারেন৷

Post a Comment

Dear readers, after reading the Content please ask for advice and to provide constructive feedback Please Write Relevant Comment with Polite Language.Your comments inspired me to continue blogging. Your opinion much more valuable to me. Thank you.

 
biz.