Sunday, April 5, 2015

ডায়বেটিসের ঝুঁকি কমাতে ডিম

আমেরিকান জার্নাল অফ ক্লিনিকাল নিউট্রিশনে প্রকাশিত গবেষণায় দেখা গেছে, যারা সপ্তাহে ৪টি ডিম খান তাদের টাইপ টু ডায়বেটিস হওয়ার ঝুঁকির মাত্রা যারা একটি ডিম খান তাদের তুলনায় ৩৭ শতাংশ কম।
বিশ্বব্যাপী টাইপ টু ডায়াবেটিস হওয়ার সম্ভাবনা বেড়েই চলেছে।
ইউনিভার্সিটি অফ ইস্টার্ন ফিনল্যান্ড’য়ের গবেষকরা ১৯৮৪ থেকে ১৯৮৯ সালের মধ্যে ৪২ থেকে ৬০ বছর বয়সি ২,৩৩২ জন অংশগ্রহণকারীর খাদ্যাভ্যাসের উপর পর্যবেক্ষণ চালায়।
১৯ বছর ধরে পর্যবেক্ষণের পর, এদের মধ্যে ৪৩২ জনের টাইপ টু ডায়বেটিস ধরা পরে।
গবেষণায় দেখা গেছে, টাইপ টু ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমানোর পাশাপাশি রক্তের শর্করার মাত্রা কম রাখার সঙ্গে ডিম খাওয়ার সম্পর্ক রয়েছে।
অন্যান্য সম্ভাব্য পরস্পরবিরোধী বিষয় যেমন— শারীরিক কর্মকাণ্ড, বডি ম্যাস ইনডেক্স, ধূমপান এবং ফল ও সবজি খাওয়া বিবেচনায় নিয়েও এই ধারণায় কোনো প্রভাব ফেলেনি।
তাই সপ্তাহে শুধু চারটির বেশি ডিম খেয়ে বাড়তি কোনো সুবিধা পাওয়া যাবে না।
ডিমে কলেস্টেরল ছাড়াও প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান রয়েছে যা বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রভাব ফেলতে পারে। যেমন- গ্লুকোজ মেটাবলিজম ও স্বল্প মাত্রার প্রদাহ এবং একইভাবে টাইপ টু ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমানো।

Unknown

Author & Editor

Has laoreet percipitur ad. Vide interesset in mei, no his legimus verterem. Et nostrum imperdiet appellantur usu, mnesarchum referrentur id vim.

0 comments:

Post a Comment

0
আমেরিকান জার্নাল অফ ক্লিনিকাল নিউট্রিশনে প্রকাশিত গবেষণায় দেখা গেছে, যারা সপ্তাহে ৪টি ডিম খান তাদের টাইপ টু ডায়বেটিস হওয়ার ঝুঁকির মাত্রা যারা একটি ডিম খান তাদের তুলনায় ৩৭ শতাংশ কম।
বিশ্বব্যাপী টাইপ টু ডায়াবেটিস হওয়ার সম্ভাবনা বেড়েই চলেছে।
ইউনিভার্সিটি অফ ইস্টার্ন ফিনল্যান্ড’য়ের গবেষকরা ১৯৮৪ থেকে ১৯৮৯ সালের মধ্যে ৪২ থেকে ৬০ বছর বয়সি ২,৩৩২ জন অংশগ্রহণকারীর খাদ্যাভ্যাসের উপর পর্যবেক্ষণ চালায়।
১৯ বছর ধরে পর্যবেক্ষণের পর, এদের মধ্যে ৪৩২ জনের টাইপ টু ডায়বেটিস ধরা পরে।
গবেষণায় দেখা গেছে, টাইপ টু ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমানোর পাশাপাশি রক্তের শর্করার মাত্রা কম রাখার সঙ্গে ডিম খাওয়ার সম্পর্ক রয়েছে।
অন্যান্য সম্ভাব্য পরস্পরবিরোধী বিষয় যেমন— শারীরিক কর্মকাণ্ড, বডি ম্যাস ইনডেক্স, ধূমপান এবং ফল ও সবজি খাওয়া বিবেচনায় নিয়েও এই ধারণায় কোনো প্রভাব ফেলেনি।
তাই সপ্তাহে শুধু চারটির বেশি ডিম খেয়ে বাড়তি কোনো সুবিধা পাওয়া যাবে না।
ডিমে কলেস্টেরল ছাড়াও প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান রয়েছে যা বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রভাব ফেলতে পারে। যেমন- গ্লুকোজ মেটাবলিজম ও স্বল্প মাত্রার প্রদাহ এবং একইভাবে টাইপ টু ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমানো।

Post a Comment

Dear readers, after reading the Content please ask for advice and to provide constructive feedback Please Write Relevant Comment with Polite Language.Your comments inspired me to continue blogging. Your opinion much more valuable to me. Thank you.

 
biz.